মহাকবি হাফিযের মৃত্যু হইল। রাজ্যের দিকে দিকে শোকসংবাদ। মহান কবি হাফিয আর নাই। হাফিযভক্তরা বিমর্ষ হইলেন।
হাফিযের শেষক্রিয়া হবে এমন সময় কাঠমোল্লারা বলে উঠলেন হাফিয নাস্তেক। তাহার জানাযা হবে না। তাদের সাথে সাথে জনগনও মাথা দোলাইলেন।
হাফিয ভক্তরা বাঁধা দিয়া বললেন, হাফিয নাস্তিক ছিলেন না। তার জানাযা হইতে হবে।
গণ্ডগোল শুরু হলো।
শেষে সবাই একমত হলেন হাফিযের কাব্য খোলা হবে। কথিত ছিল কেউ শুদ্ধ মনে কোন প্রশ্ন নিয়ে হাফিযের পুস্তক খুললে উত্তর পাওয়া যাইত। এই কিংবদন্তী বিশ্বাস করে মৃত হাফিযকে সামনে রেখে তার পুস্তক খোলা হইল, তারই শেষকৃত্য বিষয়ে উদ্ভূত সমস্যার সমাধানকল্পে।
বের হয়ে আসল হাফিযের কবিতা,
"ফিরায়ো না ক্ষোভ ভরে; হে বিশ্বাসী , চরণ তোমার
হাফিযের শেষ ক্রিয়া হ'তে
যদিও পাপে ভারে মগ্ন-প্রায় তরণী তাহার
তবু সে উত্তরিবে স্বর্গে কোন মতে।"
এরপর কেউ জানাযার ব্যাপারে বাঁধা দিতে আসলেন না আর।
কবি হাফিয সম্পর্কে মোল্লা জামি বলেছিলেন, মাটির মানুষও মাঝে মাঝে আকাশের সংবাদ দিতে পারে। হাফিয এমনই একজন
হাফিযের শেষক্রিয়া হবে এমন সময় কাঠমোল্লারা বলে উঠলেন হাফিয নাস্তেক। তাহার জানাযা হবে না। তাদের সাথে সাথে জনগনও মাথা দোলাইলেন।
হাফিয ভক্তরা বাঁধা দিয়া বললেন, হাফিয নাস্তিক ছিলেন না। তার জানাযা হইতে হবে।
গণ্ডগোল শুরু হলো।
শেষে সবাই একমত হলেন হাফিযের কাব্য খোলা হবে। কথিত ছিল কেউ শুদ্ধ মনে কোন প্রশ্ন নিয়ে হাফিযের পুস্তক খুললে উত্তর পাওয়া যাইত। এই কিংবদন্তী বিশ্বাস করে মৃত হাফিযকে সামনে রেখে তার পুস্তক খোলা হইল, তারই শেষকৃত্য বিষয়ে উদ্ভূত সমস্যার সমাধানকল্পে।
বের হয়ে আসল হাফিযের কবিতা,
"ফিরায়ো না ক্ষোভ ভরে; হে বিশ্বাসী , চরণ তোমার
হাফিযের শেষ ক্রিয়া হ'তে
যদিও পাপে ভারে মগ্ন-প্রায় তরণী তাহার
তবু সে উত্তরিবে স্বর্গে কোন মতে।"
এরপর কেউ জানাযার ব্যাপারে বাঁধা দিতে আসলেন না আর।
কবি হাফিয সম্পর্কে মোল্লা জামি বলেছিলেন, মাটির মানুষও মাঝে মাঝে আকাশের সংবাদ দিতে পারে। হাফিয এমনই একজন