আগের পর্বগুলো পড়েছেন কিনা না পড়লে পড়ে নিন নইলে বুঝতে পারবেন না
একথা শুনে রমেশ বলল সন্ধ্যা হয়ে এলো এখন ঘরে চল তোর দুই বন্ধুকে ডাক, তোর মা ওদিকে মনে হয় ভাত বেড়ে বসে আছে। খেয়ে দেয়ে ঘুমোবি চল, যেখানে ঘুরতে ইচ্ছা হয় সকালবেলা ঘুরবি।
রামু রুদ্র আর সুজয়কে ডাকতে চলে গেল ।
রমেশ খুবই চিন্তায় পড়ে গেল, আর ভাবতে লাগলো। ছেলে কটা যা দেখছি খুব ডানপিটে আমার কথা শুনবে না, রামুর মাকে একবার বলে দেখি যদি ওর কথা শোনে। এই ভাবে রমেশ রান্নাঘরের দিকে গেল আর ডাক ছাড়লো সুভদ্রা সুভদ্রা ।
রান্না ঘরের ভেতর থেকে সুভদ্রা বললো কি হয়েছে?
রমেশ সুভদ্রা কে সব কিছু খুলে বলল আর বলল তুমি বুঝিয়ে বলো তোমার কথা শুনলেও শুনতে পারে।
এরমধ্যে রামু রুদ্র আর সুজয়কে নিয়ে খেতে আসলো ,তখন রমেশ আর সুভদ্রা চুপ হয়ে গেল।
সুভদ্রা বললো খেতে বস আর বন্ধুদের বলল খেতে বসো বাবারা ।
খাওয়ার সময় কেউই ওই প্রসঙ্গ তুললো না শান্ত মনে সবাই খেয়ে দেয়ে ঘরে গেল। বারান্দায় বসে সবাই গল্প করতে লাগল।
সুজয় রমেশকে বলল কাক, ভূত তুঁত কি সব শুনলাম রামুর কাছে আমাদের খুলে বলবে?
রমেশ বলল রাত হয়ে গেছে রাত্রেবেলা ওসব কথা বলতে নেই সকালবেলা বলবো তোমরা এখন শুয়ে পড়ো, এই বলে নিজেও শুতে চলে গেল ।
চলবে