আগের পর্বগুলো পড়েছেন কিনা না পড়লে পড়ে নিন নইলে বুঝতে পারবেন না
সতীশ ঠাকুরদা আবার গল্প বলতে শুরু করে।
হরিশের চিৎকার করে দৌড়াতে গিয়ে হাত থেকে হেরিকেন্টা মাটিতে পড়ে ভেঙে যায় , আর দেখে কি? আমার পাই যে কাজ করছে না।
হরিশের ভয়ে নিজের পা কাজ করছিল না। ততক্ষণে হরিশের অন্ধকারে চোখ কিছুটা শুয়ে এসেছিল, তখন হরিশ আবছা আবছা দেখতে পাচ্ছিল তার দিকে গলাকাটা দাদা ধীরে ধীরে এগিয়ে আসছে।
হরিশ তখন বলতে থাকে, না না আমাকে ছেড়ে দাও আমাকে মেরোনা না।
তখনই গলাকাটা দাদা হরিশের কাছে চলে আসে, আর একটা হাতে হরিশের মাথা আর অন্য হাতে হরিশ কে ধরে ফেলে। আর দাদা দাদা করতে করতে হরিশের মাথাটা টেনে ছিড়ে ফেলে।
আর হরিশ শেষবারের মতন চিৎকার করে বলে । নাআআ সুরেশ প
হরিশের মুখ দিয়ে সুরেশ পলা পালিয়ে যা, এই কথাটাও পূর্ণ হল না।
আর গলা কাটা দাদা হরিশের মাথাটা নিজের মাথার জায়গায় রাখে রাখার সাথে সাথে হরিশের মাথাটা পুরে ছাই হয়ে যায়।
তারপর হরিসের শরীর থেকে সব রক্ত চুষে চুষে খেতে থাকে।
চলবে