নাসিরুদ্দিন হোজ্জা এসেছেন দেশে। ঘুরছেন পথে পথে। মিশছেন নানা মানুষের সাথে। কিন্তু তিনি কীভাবে এলেন এই দেশে? কেনই বা এলেন? কত দেশ থেকেই তো তাকে নিমত্রণ করা হলো— আমেরিকা, ফ্রান্স, রাশিয়া। কিন্তু তিনি তাদের নিমন্ত্রনে সাড়া না দিয়ে এলেন এই বাংলাদেশে।
হোজ্জার প্রিয় গাধাটি কোথায়? যা না হলে তার চলে না। না কি তিনি গাধা ছাড়াই চলাচল করছেন দিব্যি? বাংলাদেশে গাধা মেলানো তো সহজ কথা নয়, অপ্রতুল। কিন্তু হোজ্জার সাথে গাধা থাকবে না– তা কি হয়?
মানুষের জীবন অতি সরল, সোজা। বিশেষ করে আমাদের দেশের মানুষগুলোর জীবন তো বেশিই। কি! ভুল বলছি? কেউ বলবেন– ভুল। কেউ বা বলবেন– না, না ঠিক। আমি তর্কে যাবো না। কিন্তু এই বিষয়ে মুরাদ ভুঁইয়ার কী মতামত? ভাবছেন– মুরাদ ভুঁইয়া আবার কে? হা হা। মুরাদ ভুঁইয়া, মাসুম, কবির… আরো কত চরিত্রের সাথে হোজ্জার যে পরিচয় হলো, হলো নানান মিথস্ক্রিয়া! এক নেতা তো খাতিরের নামে শুরু করলেন অদ্ভুত যন্ত্রনা।
মায়ার এই দেশের পথ প্রান্তর, রাস্তার স্ট্রিট লাইট, নিত্যদিনের যানজট, কোলাহল… কত কত অনুষঙ্গ হোজ্জার সান্নিধ্যে পেল– অদ্ভুত সব অর্থ, মানে। তৈরি হলো কত গল্প। এই গল্প শুনতে আপনাদের নিমন্ত্রণ।
