“যদিও, যেইটুকু পাই সেইটুকু চাটিয়া খাই’ জাতীয় বিষয় এটা নয়, তবু নাছোড়বান্দা আঠা নড়বড়ে আয়ুটাকে টানটান ধরে রাখে। আমরা নাক বরাবর যে ঘরটা দেখতে পাচ্ছি, চৌকোনা একটা খাট যেখানে আড়াআড়ি অবস্থানে, নক্সাকাটা আধময়লা চাদরখানা যার উপরে এলোমেলো বিস্তৃত, সেখানেই হাত পা ছড়িয়ে শুয়ে থাকে ক্রমশঃ কষ্ট পেয়ে বেঁচে থাকা সুরাইয়া বেগম।”
এটুকু একটানে লিখে কায়েস উদ্দিন ঠাকুরের কলম’টা থেমে যাবে। ক্যানো? থামবে ক্যানো? কারণটা কি?