📚 "যেদিন ক্লাসে প্রথম যাই, সেই দিনই একটা ছেলেকে দেখে পুরাই ক্রাশ খেয়ে যাই!" 😍
আমি নবম শ্রেণির ছাত্রী ছিলাম।
জীবনে কারো প্রতি এমন টান আসেনি।
কিন্তু এই ছেলেটার মধ্যে যেন অন্য কিছু ছিল...✨
👭 বান্ধবীরা জানালো, তার নাম রাদিফ।
👔 সে MCB বোর্ডের চেয়ারম্যান এবং রাজনীতিতে সক্রিয়!
দিন যায়…
👀 ওকে দেখে আমার মনে শান্তি লাগে…
মনে হয়, যদি ও আমার জীবনসাথী হতো 💭
🌹 একদিন সাহস করে ফুল, চকোলেট নিয়ে প্রপোজ করলাম…
সে প্রথমে চমকে গেল 😲
তারপর বলল…
💬 "I LOVE YOU TOO!"
সেই মুহূর্তে আমি যেন স্বপ্নে…
💞 "যে মানুষটাকে ভালোবাসি, সে আমাকে পেয়েছে।"
🏫 স্কুলের দিনগুলো ছিলো আমাদের গল্পে ভরা:
✍️ ওর হোমওয়ার্ক করে দিতাম
📓 না করলে আমার খাতাও দিয়ে দিতাম
📢 স্কুল থেকেও অনেক বকা খেয়েছি
😌 রাদিফ কিছুই বলতো না, শুধু হেসে বলতো "এসব বাদ দে" 🫶
👕 গিফট পেতাম: আংটি 💍, শাড়ি 🧣, মেকআপ 💄 –
সবকিছু…
কিন্তু আমি বলতাম, "তোমার পাশে থাকাটাই আমার চাওয়া।"
📈 ও ক্রিকেট খেলে ইনকাম করতো,
কখনো আমায় কষ্ট দিতো না…
🧠 ভদ্র, নরম স্বভাবের…
তবে 😤 রাগ হলে ভয়ংকর!
📚 কলেজ জীবন শুরু – একসাথে ভর্তি হই।
👩👧👦 পরিবারে দ্বন্দ্ব শুরু!
আমার মা-বাবা রাজি না,
রাদিফের পরিবার আমাকে মেনে নেয় ❤️
🎂 জন্মদিনে প্রথমবার ওর বাড়ি যাই
👩👦 তার মা বললেন: "মা, আমার ছেলেকে কষ্ট দিও না"
আমি বলি, "কখনো না আন্টি!" 🤗
🥰 রাদিফের সাথে ঘোরা, গল্প, খাওয়া – সবই স্বপ্নের মত।
⚠️ বাধা:
আমার মা-বাবা বিয়ে মেনে নেয় না 😞
👨⚖️ অন্য ছেলের সাথে বিয়ের জন্য চাপ…
🧠 সিদ্ধান্ত নিলাম: পালিয়ে বিয়ে করবো!
🌃 রাত ২:৩০
👜 জামাকাপড়, দরকারি জিনিস আর ২০,০০০ টাকা নিয়ে বের হয়ে যাই
💍 কাজী অফিসে গিয়ে ৫ লাখ দেনমোহরে বিয়ে করি
🏡 রাদিফের বাসায় উঠি
ওর পরিবার মেনে নেয়
📢 দুপুরে আমার পরিবার হাজির…
রাগ, ঝগড়া, কান্না…
তবে রাদিফের বাবা বললেন:
🗣️ “ওরা কাজ করে ফেলেছে, মেনে নিই”
❤️ “জীবন ওদের, ওরাই বুঝুক”
🥳 পরদিন ছোট করে বিয়ের অনুষ্ঠান
আজ আমরা সুখী 👫
জীবনের সবচেয়ে সুন্দর সিদ্ধান্ত ছিলো –
ভালোবাসাকে গুরুত্ব দেওয়া ✨
💖 শেষ কথা:
💬 "জীবনসঙ্গী যদি সম্মান দিতে না জানে, তবে ভালোবাসা বৃথা।"
আমি পেরেছি আমার ভালোবাসাকে জীবনসঙ্গী করতে ❤️
তুমিও পারবে, যদি মনের কথা শুনো।