তারা এ বাজারে আসে,অনেক মুল্য দিয়ে উৎপলকে কিনে নেই।শর্ত থাকে যে, তাদের মৃত্যুর পর তাদের সকল সম্পত্তির মালিক হবে উৎপল।এবং সে ঐ দেশের নাগরিকত্বলাভ করবে।তারা তাই করে। এভাবে উৎপলের জীবনের উন্নতি হয়েছে, তার নিরাপদ আশ্রয় হয়েছে।
শারমিনের পরিবারে পাঁচ জন সন্তান আছে আবার সে গর্ভধারণ করে, কিন্তু সংসারে এত অভাব যে নিত্যদিন মানুষের দ্বারে চেয়ে চুয়ে সন্তানদের নিয়ে চলতে হয়। শারমিনের স্বামীর ক্যান্সারে আক্রান্ত প্রতিদিন তার অনেক টাকার ওষুধ কিনে খেতে হয়, এত কিছু শারমিনের পক্ষে চালানো অসম্ভব হয়ে পরে।তাই সে চিন্তা করে তার যে ছোট শিশু আছে, তা বাজারে বিক্রি করে দেবে।পরেরদিন সকালে তার কূলে শিশুটিকে সাজিয়ে ওই বাজারে নিয়ে বিক্রি করে দেয়। শর্ত থাকে যে, ১ বছরের মধ্যে যদি তার আয়ের ব্যবস্থা করতে পারে, তাহলে সন্তানকে টাকা দিয়ে ফেরত নেবে। সকল ফর্মুলা শেষ করে টাকা নিয়ে শারমিনের স্বামীর চিকিৎসা করে।