বাংলা ভাষায় ছোটগল্পের জনক রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।" ছুটি" গল্পের ফটিকের শেষ পরিণতি মোটেও ভালো লাগে নাই আমার।সত্যিই ফটিক বাংলাদেশের সিরাজগঞ্জে ছিলো।কাবলিওয়ালা, পোষ্টমাষ্টার,কাদম্বিনী এসব গল্পের বাস্তবতা ছিলো।বিশ্বকবি লেখার ইঞ্জিনিয়ারে আজীবনের জন্য জীবন্ত করেছেন।
মানিক বন্দোপধ্যায়ের "পদ্মানদীর মাঝি"হোসেন মিয়ার অস্তিত্ব ছিলো।শহীদুল্লাহ কায়সারের "সংশপ্তক "এর মিয়ারবেটা উনার আপন মামা ছিলেন।এ উপন্যাস লেখার উদেশ্য জানার পর সম্পর্ক খারাপ হয়ে যায়।
পল্লীকবি জসীম উদ্দিনের রুপাই,আসমানির বাস্তবিক সত্ত্বা ছিলেন।
হুমায়ন আহমেদের" হিমু" "মিসির আলীর" বাস্তবিক সত্ত্বা ছিলো কিনা জানা নাই।জহির রাহহানের "রক্তাক্ত প্রান্তর " তপু চরিত্রের। বাস্তবতা জানা নাই।"হাজার বছর ধরে"টুনি,মন্তু,বুড়া মুকবুলের বাস্তবতা ছিলো ফেনী জেলায়।
আহমেদ ছফার "গাভী বৃত্তান্ত "কেনান চরিত্রের অস্তিত্ব ছিলো।
সত্যজিৎ রায়ের ফেলুদার জীবন্ত পদচারণা ছিলো।
আবু ইসহাকের "জোঁক" এর ওসমান,"সূর্য দীঘল বাড়ির "জীবন্ত চিত্রগুলো ছিলো।সৈয়দ ওয়ালীউল্যার "লালসালু "ও জীবন্ত ছিলো।
এসব লেখার কারণ গত কয়েক বছরের বই মেলায় অল্প কিছু বই বাদে হাবিজাবি,নায়ক নায়িকা সহ পাগল ছাগলের লেখা বাংলা একাডেমী কিভাবে অনুমিত দিলো।না....ভাইরাল হলেই হলো.....ব্যবসা তো হচ্ছে।