কাঁধের উপরে এক হাত,আর অন্য হাতে সতীত্ব লুটে,
প্রশ্রয় পেয়ে সবার সাথে, চলে ছলে কলে কৌশলে,
লুটেরা আজ বড় বেসামাল, কেউ নাই কিছু বলিতে!
রাস্তার পরে, পথের ধারে, কী না করে দিবস-রাতে!
লজ্জা মরে নিয়ত দেখো, নির্লজ্জের ঘেরাজালে,
কী বুঝে চলে, আর কী ভেবে করে, জীবনের বেলাভূমে!
পথের সূচনা, সমাপ্তি কোথা, ভেবেছে কবে কেমন করে?
বেহায়ার মতো চলে ফিরে তারা, নিষিদ্ধ সব মতের পরে।
কে আছো ভাই, প্রিয়জন আর, সমাজের সব প্রাণ,
চলো বোন আজ সমাজ সাজায়, লজ্জাই অলংকার।
সমূলে বিদায় করিতে নামি, চলো সবে একসাথে,
চলিতে ফিরিতে, ভদ্র সমেত, পথে-প্রান্তরে সবে।
শোনে রাখো, সাবধান বাণী!
পাপাচার ছেড়ে পূণ্য পথে, জীবন চালাও আজি,
পাপের দিশারী না হয়ে কভু, পূণ্য পূর্ণে ধরো বাজি,
ধন্য করো হে নিজের জীবন, প্রদীপ জ্বালাও অন্তরে,
আঁধারে কখন, নামিবে গজব, কবে যে, কোন্ প্রান্তরে।
এক হাতে লও গজার লাঠি, তেঁতো ভাষা লও মুখে,
যাকেই পাবে, এমন দশায়, সাইজ করো মুখে-হাতে।
আর কোন দিন, হাতে হাত, গলাগলি করিয়া জড়াজড়ি!
রাস্তার পরে, কান ধরে যাবি, ভীষণ চোটে, সব বোল ভূলি।
১২/১০/২০১৭ ঈসায়ী সাল।
হাতিরঝিল, মধুবাগ, ঢাকা।
রাত ০১ টা।