ফুল আঁকা দেয়াল । রুমের ভিতর ফুল দিয়ে সাজানো ।
সেই বাড়িতে থাকতো এক ছেলে , বয়স দশ বা এগারো ।
বাসায় আর কেউ নেই । একদিন রাতের বেলা তার ঘুম
ভেঙ্গে গেল নিঃশ্বাসের শব্দ । তার নিজের নয় অন্য
কারো নিঃশ্বাসের শব্দ । বাড়িতে তো সে একা তাহলে ?
সে থমকে দাঁড়ালো এবং একটু ভয়ও পেল । সে বলল ,
এই তো হয়ে গেল প্রায় দুই বছর এখানে আমি একা
থাকি । তবে আজ কেন এরকম হলো । না না এটা
আমার মনের ভুল । এই বলে শেষ শুয়ে পরল তার মন
কিছুতেই সায় দিচ্ছিল না । তবু সে ভয়ে ঘুমিয়ে পড়ল ।
সকালে সে ঘুম থেকে উঠে হাতমুখ ধুতে গেল । হঠাৎ ,
মায়া : আআআআআআআআ ।
সেও তার সাথে চিৎকার করে উঠলো ।
সে বলল : তুমি কে ?
মায়া বলল : আগে তুমি বলো তুমি কে ?
সে বলল : আমি এই বাড়িতেই থাকি ।
মায়া বলল : মালিক আহেন তো ।
মালিক বলল : এই ছেলে তুমি কে ?
সে বলল : আমি এই বাড়িতেই থাকি ।
তারপর এই ভাবেই ঝগড়া করতে করতে তারা সিদ্ধান্ত
নিল যে তারা সবাই আজকের দিন তারা এই বাসাতেই
থাকবে ।
পরদিন সকালের ঘটনা ,
একটি লোকের মনে হল বাসায়
কেউ নেই । তখন সে দরজার সামনে গেল এবং দেখল
যে দরজা খোলা ।
সে বাসার ভিতরে যে দেখ সত্যিই বাসা পুরোটাই খালি ।
আর বাসার ভেতরে কেউ নেই ।
তারপর সে একটু সামনে আগাতেই দেখল একটি মেয়ে
মেঝেতে পড়ে আছে
পড়েছে যখন মেয়েটির কাছে গেল তখন দেখল যে
মেয়েটি মারা গেছে ।
দেওয়ালে কি কি যেন অদ্ভুত ভাষায় লেখা ছিল
সে কিছুই বুঝতে পারল না ।
তারপর সে ভয়ে বাসা থেকে যখনই বের হতে যাবে ,
তখনই পিছনে তাকিয়ে তার হার্ট অ্যাটাক হলো এবং সে
ওখানে মারা গেল ।
তাহলে ,