পোস্টস

চিন্তা

জীবনের_ঋণ

২২ জুন ২০২৪

রাজেশ দে

মূল লেখক রাজেশ দে

বাসায় যে মানুষটা প্রতিদিন অফিসে আসার সময় খাবার তৈরী করে দেন তাঁর কাছে আমরা ঋণী। 

সকালে অফিসে সঠিক সময়ে আসার জন্য যে রিক্সা, সিএনজি বা বাসে করে আসি সে সব ড্রাইভার ভাইদের কাছে আমরা ঋণী।

আমরা কোন কাজ করতে গিয়ে যখন ভেঙে পড়ি ,মন যখন প্রচুর খারাপ থাকে তখন যিনি আমাদের পথ দেখিয়ে, অনুপ্রেরণা দিয়ে মনকে প্রফুল্ল করে দেন তাঁর কাছেও আমরা ঋণী।

পরিবার, বন্ধুবান্ধব, প্রতিবেশী, অফিস সহকর্মীগণ, আত্মীয়স্বজন, দোকানদার থেকে শুরু করে সকল পেশাজীবীর কাছে আমরা ঋণী। আমরা প্রত্যেকে কোন না কোন কারণে একে অন্যের কাছে ঋণী।

মূলত আমরা এই প্রকৃতি ও দেশের কাছেই ঋণী।

তাই সুযোগ পেলেই নিজের হাতটা অন্যের উপকারের জন্য বাড়িয়ে রাখা প্রয়োজন।রক্ত দান করে যারা জীবন বাঁচায় তাদের ঋণ যেমন অর্থে পরিমাপ করা যায় না তেমনি সকল পেশাজীবীর কাজের বিবেচনা কেবল অর্থে না করে শ্রদ্ধা এবং সহযোগীতার মনোভাব নিয়ে করা উচিত।