মাথার উপরের এসিটা আরেকটু কুল করে দেয়। তবুও হৃদিমাহর অস্বস্তি ভাবটা কাটে না। সে চেয়ারের উপর শরীরটা এলিয়ে দেয়। কিছুক্ষন চোখ বন্ধ করে রাখে। তবু তার অস্বস্তি ভাবটা যায় না। আসলে গল্পটা পড়ার পর থেকেই তার ভেতরে অস্বস্তির ব্যাপারটা শুরু হয়েছে। গল্পটা সে স্থানীয় একটি পত্রিকায় পড়েছে।