প্রিয়ংবদা আমার,
তুমিতো নিজেই এক জীবন্তকাব্য,
পাহাড়ের বুক চিঁড়ে বের হয়ে আসা
এক বহমান স্বচ্ছ ঝর্ণাধারা তুমি!
তোমায় নিয়ে
কি আর লিখবো বলো!
তোমার কাজল চোখের গভীরতায়,আমি,
আমার সমস্ত খেই হারিয়ে ফেলি ,
হারিয়ে ফেলি আমার সমস্ত কল্পিত শক্তি,
সুরের মূর্ছনায় মোহাচ্ছন্ন আমার রক্তাক্ত হৃদয়!
ভাষাগুলো সব এলোমেলো হয়ে যায়
অর্থহীন কমদামী হয়ে পড়ে
কাল কালিত অংকিত লেখাগুলো।
সত্যি বলতে কি!
তোমায় নিয়ে কি লিখবো,
সে ভাষা আমার জানা নেই।
তোমার রূপ লাবন্যতায়,
সব, সব যেনো ম্লান।
চাঁদের আলো,
রাতের উজ্জ্বল তারকাপুঞ্জ,
সন্ধ্যাবেলার শুকতারা,সেও।
তোমার ঠোঁটে যেনো
স্বর্গের হাসি খেলা করে,
বিদ্যুৎ বয়ে যায় আমার,
সমস্ত শিরা উপশিরায়।
তবে, তুমিই বলো,
কাব্যকে, কি কাব্য দিয়ে লেখা যায়,,,