Subtotal
0 ৳
Shipping and taxes calculated at checkout.
or Continue Shopping →
কমরেড ঘুমাবে কীভাবে। তার সমগ্র চেতনায় যে বিপ্লবের শিখা।
তিলোত্তমা আমার কাঁধে থুতনিটা রেখে কানের কাছে ঠোঁট এনে ফিসফিস করে বলল, ‘সবই তো হলো, এবার ভেতরেরটা হবে না?’
আমি যেটা দেখতে চাই সেই চাবিশব্দটা ক্লিক করলেই লক্ষ লক্ষ সে-সংক্রান্ত তথ্য উপাত্ত এসে হাজির, এর বাহিরে কিছু নয়। একটা...
কী ছিল সেই হাসিতে? হাসিতে যা ছিল তা অনেক পরে জানা যায় ফ্রাংকো সরকারের গোপন নথিতে। সেখানে বলা হয়েছিল, ‘...
বলা হয়ে থাকে শেক্সপিয়র এবং চিনা কবি লাওজি-র পর কাহলিল জিবরান ইতিহাসের তৃতীয় কবি যাঁর বই পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি বিক্রি...
‘আজ ফোন দেব। শেষ ফোন।’ রাত বারোটার পর সবেমাত্র শুয়ে পড়েছি। তখন সে ফোনে এই টেক্সট করল।
পত্রিকায় খবর বেরিয়েছে, কথাসাহিত্যিক কায়েস কায়সারের বাসা থেকে খুনি আটক। নতুন ফন্দি করার সময় হাতে নাতে ধরা।
এ বছর জার্মান লেখক জেনি এরপেনবেক তাঁর ‘কায়রোস’ উপন্যাসের জন্য আন্তর্জাতিক বুকার পুরস্কার লাভ করলেন। অনুবাদক হিসেবে তাঁর সঙ্গী হয়েছেন...
তুমি ডেকেছিলে, বলেছিলে/ চলো যাই ঘুমে/ আমি ঢুকে পড়েছিলাম/ তোমার মিউজিকরুমে/
ফিরে যাচ্ছি, পাগলি, বলতে পারিস কে এর জন্য দায়ী?
এজরা পাউন্ড রবীন্দ্রনাথের সমালোচনায় প্রকাশ্য হয়ে উঠলেন। লিখলেন, ‘গীতাঞ্জলি কবির নিজের অনুবাদই নয়। ডব্লিউ বি ইয়েটস রবীন্দ্রনাথের কবিতার ইংরেজি অনুবাদ...
কবিতা। পুলিশকে নিয়ে খুব বেশি কবিতা লেখা হয়নি। মেয়ে পুলিশকে নিয়ে তো নয়ই। কবি এখানে পুলিশ হিসেবে রমণীকে দেখে তাঁর...
রোগীর মনস্তত্ত্ব নিয়ে লেখা কবিতা।
বাঁশের সাঁকোতে ছিল তাহার আখ্যান পান্থশালা থেকে তিনি নিত্য চলে যান
কবিতা
দীর্ঘশ্বাস মানে কাজী নজরুল ইসলাম সড়ক। কিংবা সেই সড়কের সোডিয়াম বাল্ব। না, ওই দীর্ঘশ্বাস মানে এক নিরুদ্দেশ ঘোড়ার গাড়ি...
সম্রাট নেপোলিয়ন আনন্দ আর আবেগে দাঁড়িয়ে গেলেন। ফরাসি ভাষায় যা বললেন তার ভাবানুবাদ করলে দাঁড়ায়, ‘ হে মহামানব, আপনি তাহলে...
নিজেকে নিয়ে লেখা কবিতা। নিজের আয়নায় নিজেকে দেখা।
দিঘির জলে ছায়া পড়েছে। সংশয়ী ডানা নিয়ে উড়ছি আমি বৃষ্টির ভেতর। তবুও তুমি বলছো- তুমি কোথাও নেই
চুপিসারে বলে যায় জন্মুসূত্রের মায়াগান
আমার লেখার টেবিলে বসে এক তরুণী পা দোলাচ্ছে। নীল টুকটুক শাড়ী পরনে। তাঁর নাকের নাকফুলটি অন্ধকার রাতের চকচকে তারার মতো...
‘সাহেব গো ওর তো কোনো রস নাই। বুড়ি। আমার দিকে তাকান। ম্যালা রস। চুপচুপাইয়া পড়তাছে।’
বৃদ্ধের মুখ হা হয়ে গেছে। চোখ দুটো খোলা। পলকহীন। মালেকের মনে হলো চোখ দুটো যেন চোখ নয়, এক জোড়া ডাব।
সিনেমায় সুচিত্রা সেনের সেবা দেখে নার্সের একটা ছবি গেঁথে যায় মনের মধ্যে। কিন্তু আসলেই কি তাই! তাহলে বখশিশ না পেয়ে...
দেখলাম, আমার মৃত্যু হয়েছে বহু আগে। এখন যা আছে তা যেকোনো ভাস্কর চক্রবর্তীর সাধারণ ব্যাঙ ছাড়া আর কিছুই নয়।
ঠোঁটের নিকটে ঝড়ো প্রহেলিকা। গ্লাসে গ্লাসে নীলপরীর হাসি। চোখে চোখে ম্যাজিক
কোন সে গভীরতা এঁকে দিচ্ছো তুমি ঘুমের ভিতর? যুগল নিঃশ্বাস থেকে উড়ে যাচ্ছে বৃক্ষের জীবন! তুমি বলছো ঘুম ও জাদু...
ঘাস, কলম ও বৃক্ষদানি জানে বসন্তের সাথে ডালিমের মানে
দরোজাটা খুলে গেলো। ওপারে মা দাঁড়ানো। এপারে আমি। আমার মুখের উপর মা’র চোখ পড়তেই তিনি আনন্দে চিৎকার করে উঠলেন। মা’র...
হুমায়ূন আহমেদেন হিমু বিষয়ক একটা উপন্যাসে পাওয়া যায় আরেক ধরনের আমের কথা। সে-আমের নাম ‘কাক দেশান্তরি।’ আমার এক বন্ধু ‘রানী...
রাজা এসেছিল সঙ্গে ছিল মৃত কুমারীর আংটি
দেবী ফিরলেন ঠিক ঠিক। ঈশ্বর ফিরলেন না
পাখির ঠোঁটে দাগ পাখিটা নির্বাক
বিশ্ববাসীর ধারণা ছিল প্রথম নোবেল পাবেন লিও টলস্টয়। কিন্তু সবাইকে অবাক করে দিয়ে পেয়ে যান সুলি প্রধুম্মে। এর পর শুরু...
নোবেল নিয়ে আরেক মজার ঘটনা ঘটে রাশিয়ান লেখক বারিস পাস্তেরনাকের নাম ঘোষণার পর । ১৯৫৮ সালে সাহিত্যে নোবেল বিজয়ী হিসেবে...
আমাকে হত্যার পর অন্তরালে জেগে ওঠে চাঁদের শহর
আমাদের ফুলগুলো বেসামাল বন্ধনী মনে পড়বে নাম তার এক্ষুণি
এখন আকাশে বিছিয়েছে শস্যকণা জুঁইফুল কখনো ভাত হয়ে আসে না
তাঁর অন্তেষ্টিক্রিয়ায় লোক হয়েছিলো মাত্র ১০০ জন। অথচ মৃত্যুর একশত বছর পরেও তাঁকে স্মরণ করছে পৃথিবী। শুধু তাই নয়, এখন...
হাঁটতে হাঁটতে লিলির মোড়ে এসে দেখি নতুন একটা জুতোর দোকান। সেখানে এক পিস করে জুতা বিক্রি হচ্ছে। আগ্রহ নিয়ে সেখানে...
জুতো বলে, কেউ জানে না/ আমারও দুটো চোখ আছে
ফিরে পাওয়া ঢেউ নিয়ে/ কেমন আছো গো মাঝি!
ভাবে তারা- আমরা তো আছি এক মোহন মোহনায়
যেতে যেতে ভাবি আমিই কি মাহিনুর কিংবা তাজনুর! না-কি তাজনুরই মাহিনুর! আমরা যে কে, আমরা আসলে জানি না।
‘লিখিত চুম্বনেরা কখনও গন্তব্যে পৌঁছয় না। মাঝপথে ভূতেরা এসে তাদের পান করে নেয়’ - প্রেয়সী মিলেনাকে লিখেছিলেন বিখ্যাত লেখক ফ্রানৎস্...
তাই আমাকে নাও তোমার জীবনের হাইফেনে/ এতদিন যেমন ছিলাম নিঃশ্বাসে তোমার জীবনে
বিধবা আকাশ তখন/ ডোরাকাটা, করে দেন রঙিন/ আর একটু বসলে এসে যাবে হরিণ
রাতগুলো ফুলগুলো আর কেউ আাসে না
প্রজাপতি দেখার পর আমার শরীর / মিশে গেল তার রঙে, রঙ নিয়ে গেল সর্বশূণ্যতায়
এইসব ভাবতে ভাবতে / পাখিদের মৃতদেহগুলো হারিয়ে যায়
শাস্ত্রে যা লেখে না / তুমি কি তাই লেখ!
মানুষ আসলে কাঁদে না শুধু হেঁটে হেঁটে যায়
স্বাগত প্রয়ান এভাবে হয়ে যায় মনোমুগ্ধকর খুনি
নিষিদ্ধতার খড়গ নিয়েও জর্জ ওরওয়েল বিপুল বিক্রমে পঠিত ও আলোচিত হচ্ছেন যুগের পর যুগ। 25 জুন্, তাঁর জন্মদিনে সেদিকে একটু...
এই যে দেখা এবং দেখানো, এই যে অনুভূত সত্তা ও উপলব্ধি, এই যে শব্দের রূপ ও উদ্দেশ্য পরিবর্তন এবং এই...
রুপোলি জোসনায় ছিল কি দিগন্তরেখা!
এপিটাফ ঝরে গেল একটি ফুলে
সহস্র বছর আগে, এই দিনে/ তুমি আমি নিলাম চিনে
শঙ্খ তাহার বাজছে, আহা / ডাক দিয়ে যায় নুন
সবুজ সবুজ ঢেউয়ের মাঝে / নীল টুকটুক নীল
এমন এমন কোমল পাঠে / ঢেউ ওঠে কি গুপ্ত মাঠে?
আমি ঘুমাইনি / জ্যামিতি থেকে চলে গেলে তবু!
অদূরে জ্বলছে বায়ু তার পাশে ধোঁয়া / চোখের ভেতরে কেন দুটি বৃত্ত শোয়া
একজন নীল রেখা/ তারপাশে কী?
খুব নিঃশব্দে পার হযে গেল কবি ও প্রাবন্ধিক নরেশ গুহর জন্মশতবর্ষ। রবীন্দ্রাধিপত্যের বিপরীতে জন্ম নেয়া রবীন্দ্র-বিরোধিতার দিকে নিজেকে সমর্পিত না...
বউ আমার অস্বাভাবিকতা ধরে ফেলে, ‘কী হয়েছে তোমার? এমন ত্যাবদা মেরে আছো কেন? আমাদের দিকে কোনো খেয়াল নাই!’
চোখে চোখে নীলঘূর্ণি, বাঁকা জীবনের স্বচ্ছ কাঁটাতার একটি বিফল চুমু সীমানায় যদি দেখা দেয় আবার
ফিলিস্তিনি দশ কবির কবিতার অনুবাদকৃত বই সূর্যগ্রহণের পাশে নিয়ে কথাবার্তা । কবিতাগুলো অনুবাদ করেছেন কবি মামুন মুস্তাফা। ভূমিকাও তাঁর।
জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক মোস্তফা কামাল কঠোর পরিশ্রম করে নির্ভেজাল ইতিহাসের আলোকে লিখেছেন এই উপন্যাস।
জ্বর লাগা ঘোরের মতো ঝরে যায় তোমার কথাসকল
দেয়ালের মধ্যে ফুটে আছে জবা ফুল, আমাদের কথাগুলো হয়ে যাচ্ছে সদ্য শাবকের মতো বসন রহিত
আয়না সরালেই আমি, তৃতীয় জন- কারো ভুলের উপপাদ্যে বেড়ে ওঠা অপাঠ্য জ্যামিতি
কিন্তু কী করবো বলো? - এখন প্রজাপতি পরী কি-না এটা নিয়ে ভাবব?
ফনিমনসা থেকে ঝরে গেলো কিছু ফালগুন মাস
কে আমি? ভেতরে ও বাইরের মাঝে ঝুলে থাকা খণ্ডবৈচিত্রের উৎসর্গ পেপার?
নীল নির্জন থেকে উঠে আসেন একজন আঙুল, পৃথিবীর আঙিনায় তার স্বপ্নভাঙা বাদামগাছ
এইখানে শুয়ে আছে বঞ্চিত বাগান / কবিতার পথে পথে, ব্যর্থতার ঘ্রাণ
দরজা খুলে দিয়ে ভাবি তো অবাক! ‘অনু! কী ব্যাপার! বাড়ী গেলে না?’ আমি আমার সকল অনুভূতি গোপন করার চেষ্টা করে...
কবি পরিচয়ে বাহিরেও আল মাহমুদের কথাসাহিত্য চর্চার যে অভিমুখ তা বিচিত্র ও অনুপুঙ্খ। তা আমাদের সাহিত্যকে সমৃদ্ধ করেছে নিঃসন্দেহে। ১১...
বেঁচে গেলে গড়া হবে শুদ্ধতা বলয় / জয়ী হলে এমন ধরিত্রী, আমাদের জয়
ঘ্রাণগুলো বুকে নিয়ে তিনি চলমান / ঝড় ওঠে জল ওঠে বুকের সমান
জ্যামিতির বোন / চলে যায় দূর / দূর থেকে শোনে শুধু / রাঁধা কৃষ্ণ সুর /
সব সুর খেয়ে নেবে / আমার সাজানো পাখি
অন্ধকারে ঝড়ে ও ঝাপটায় / তুমি ছুঁয়ে দিলে / হেমলকও মধু হয়ে যায়
এবার দেখি আমার লেখার টেবিলে বসে এক তরুণী পা দোলাচ্ছে। নীল টুকটুক শাড়ী পরনে। তাঁর নাকের নাকফুলটি অন্ধকার রাতের চকচকে...
এমন সন্ধ্যা! নরকের পাখিরাও ফিরে যায় রক্তমাংসের নীড়ে। আমাদের বানানো চুল্লীতে তখন পোষা বিড়ালটির গোলাকার মুখ।
দ্বীপ তো চোখের মাঝে / তুলে ফেললো সুর / এসো, গাঢ় করে দেই / সিঁথির সিঁদুর
তোমাকে খুঁজতে এসেছিল ভোরবেলা / না পেয়ে চলে গেল উত্তরদিকে
ভেবেছিলাম রজনী / আসলে ছিল ভোর / সাদা অন্ধকার / খুলে দিলো চোর
তিল তো নেবো, ফুলও নেবো, ওগো তিলোত্তমা / দেবো তো চাঁদের আলো, এক জীবনে যা করেছি জমা
এইসব মানুষের গুন / বাতাসে ঝরছে স্বার্থের উনুন
নীল রেখা থেকে / একটু দূরে / স্বাতীর মতো চোখ নিয়ে / ফিরে যায় একাকী আকাশ /
ঘুমানোর আগে রজনীকে দেখেছিলাম / রজনী চোখের মধ্যে ছিল
বইয়ের মলাটে নেই কোনো অন্ধকার / বুক পকেটে তবু ভেজা ভেজা খাম
রজনী চলে যাবার পর বুঝেছিলাম./ রজনী ছিল প্রেম
জীবনতো নেই জীবনের ভেতর/ চলে গেছে গাড়ির পেছনে কালো ধোঁয়ায়/ এভাবে চলতে চলতেই ফুলগুলো ভুলগুলো / শেষ হয়ে যায়
চাঁদটা হোচট খেয়ে লুকিয়ে পড়ে / কালো দাগের ফাঁকে / আসোনি তুমি, আনিনি আমি, জট লেগেছে যে / জীবনের পাঁকে
বিনে পয়সার অর্থময় জল / নেবে? / কালো নয়, নীল নীল রঙিন
দূর ব্যাসার্ধে যাই/ প্রাচীর টপপে, সূক্ষ দড়ি বেয়ে/ … তারপর পড়ে যাই
ভেবেছ চলে যাব?/ যাব না / চুমুও খাব না/ শুধু রয়ে যাব দূরে
খুব মানুষজন ছিল/ দাঁড়িয়ে অথবা বসেে/ একটি ডাল শুধু সেখানে/ পড়েছিল নুয়ে
দেখেচো পোড়ো জমি? / জন্মান্ধ লাইলাক?/ পুড়ে পুড়ে সবকিছু হয়ে গেল খাক
ফলাফল পড়িতেছে / বৃষ্টি না / সবকিছু ছেড়ে তাই / শুরু করি / গাছের বন্দনা /
আজকে দুপুর হলো খুব / দোতলার টবগুলো ঘড়ি হয়ে গেল / কিছু রোদ হয়ে গেল ফুল / সুবাস ছড়ালো সামান্য
ভুলেছি সারাটা দিন ভুলেছি অনেক দূরে / দেখেছি অনেক কিছু ঘরের ভেতরে ঘুরে ঘুরে
বৃষ্টিতে নিজের মুখ / দেখেছ? / হেমলক হাতে নিজের আঙুল / দেখেছ?
পায়ের পাতায় অজস্র কাঁটা, রক্ত ঝরছে, রক্ত ঝরছে না / পা দু’টো করছে শুধুই ওদের প্রতি করুণা
ডাহুকের ডাকে বা পবিত্র সুরায় / পাছে আামার হাত থেকে / হেমলক পড়ে যায়
সেদিন বিড়াল এক, গুটি গুটি পায়ে এসেছিল জানালায়।
মৃত্যুগাঙে বাঁচি ঢেউয়ের সমুদ্দুরে / ডাহুক ডাকে ডাহুক ডাকে নিঝুম নুপুরে
এসেছে কম্পন-সন্ধ্যা / বাতাসে বাতাসে তার উড়াল-সরগম / হেমলক বুকে নিয়ে আমি / শুরু করেছি সঙ্গম
সে কি! / শুধুই যে ভষ্মীত’ত ছবি! / আমি / ভাগ হয়ে যাওয়া দেশের কবি
উড়ে যাওয়া পাখিদের মৃতদেহগুলো হারিয়ে যায় আমরা তখন ভয়ার্ত থাকি সন্ধ্যায় নিরুপায়
তোমার না-দেখানো কতিপয় / সোনালী আগুন / যার জন্য বহু আগে আমি/ হয়েছিলাম খুন
বঙ্গবন্ধুকে নিবেদিত কবিতা
আমরা তখন কেন যে ভাবছিলাম, তারাও কি বরষা ছিলেন নিজে! / তবে কেন আমরা সেদিন উঠেছিলাম ভিজে!
বগুড়ায় মুক্তিযুদ্ধের বাস্তব ঘটনা নিয়ে গল্প। প্রধান চরিত্র ভাষাসৈনিক গাজীউল হক।
আউটবই পড়লে কী হয়। এক কথায় বললে বলতে হয় পুষ্টি। মন ও মননের পুষ্টি। সেটা অজ্ঞাতসারেই হয়। মানস গঠনে বড়...
নিজস্ব নোট ও মুদ্রা একটি দেশের সার্বভৌমত্বের প্রতীক। কথায় আছে ‘এ ব্যাংক নোট ইজ এ অ্যাম্বেসেডর অব এ কান্ট্রি।’
এবং কর্নেল সাহেবকে এক চুমুক শরাবের মতো গিলে ফেললেন মেজর সাহেব।
গল্পের বই