কিন্তু আসল খেলা শুরু হয় তখনই—
যখন অজানা এক ব্যক্তি তার ফোনে পাঠাতে থাকে ভয়ংকর ভিডিও, ছবি, আর নির্দেশনা।
মীম কি এখনও বেঁচে আছে?
নাকি ওকেও কেউ ব্যবহার করছে ব্ল্যাকমেইলের হাতিয়ার হিসেবে?
তাসনিয়াকে পাঠানো হয় গুলশানের একটি পুরনো ফ্ল্যাটে—
সেখানে সে পায় এক যুবককে বেঁধে রাখা, জীবিত... আর ভয়ংকর একটা প্যাকেট।
তার চারপাশে ছায়া হয়ে ঘুরে বেড়ায় রিদোয়ান নামের এক প্রাক্তন ছাত্র,
যে এক বছর আগে গুম হয়ে গিয়েছিল।
সে কি শত্রু? না ভেতরের আরেক নিপীড়িত?
আর যখন মুখোশধারী তিনজন ঢুকে পড়ে তার বাসায়,
তাসনিয়া বুঝতে পারে— **এটা আর শুধু ব্ল্যাকমেইল না, এটা একটা চূড়ান্ত ফাঁদ।**
🔪 পড়ুন “নিস্পাপ – Part 2: নিয়ন্ত্রণ” –
একটা নিঃশ্বাস বন্ধ করা মানসিক থ্রিলার, যেখানে প্রতিটি পদক্ষেপে অপেক্ষা করছে মৃত্যু অথবা মুক্তি।