দেবীর কপালে
আঁধার রঙের প্রদীপ চন্দন,
চাঁদবনে আজ দেবতার প্রিয় গ্রহণ।
ছায়া-বৃক্ষের গহীন নির্জনে
মহুয়াবনে ঝর্ণার জলসিঁথানে
অথবা রতিক্লান্ত দুপুরের নুন-আগুনে
আগুনে... সিঁথানে... বনে...
শুধুই আঁধারের আগুন তার নষ্টমনে।
মেঘের আঁচলে লাল ঢেলে
অনল জলের বর্ষায় ভেজেন।
আসক্তির শুকনো হাড়ে বিষ ঢেলে
স্বর্গীয় তৃপ্তিতে জিভ ভেজান।
তিনি পোড়া রক্তের আঁধারে
অপূর্ণ বীজ গর্ভে ধরেন।
আকাশের অসীমে ... ... ব্রাহ্মণ
দেবতার হাঁটে গিয়ে পৈতা বেচেন,
দেবী ও আঁধারের সঙ্গমের দৈর্ঘ্য মাপেন।