আমার প্রিয়োতমা কে যানো, সে আমার আত্তার সাথে মিশে যাওয়া এক অসম্ভব সুন্দর আশ্চর্যকর এক মায়াবতী। হ্যা তাকে আমি ভালোবেসেচি ভালোবাসবো আজীবন। যনি আমি কোন লেখক নই কনো কবি নই। যদি আমি কবি হতাম তোমার সোন্দযকে উৎস্বর্গ করে আমি হাজারো কবিতা লিখতাম। তোমায় নিয়ে বাবলে কেমন যনি লেখকে পরিনত হই।তোমায় নিয়ে লিয়খলেতো গোটা মহা কাব্য মহা উপন্যাস লিখতে পারী, আমার তোমার প্রতি ভালোবাসার গভীরতা মহাসমুদ্রের চাইতেও বেশী।তোমার দুটি চোখ জোডা আমার কাছে মনে হয় মহাবিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর সবচেয়ে উজ্জ্বল নহ্মত্র। তোমার কপালে থাকা কালো টিপ দেখে আমার হৃদয়ে সৃষ্টি করে এক উদ্ভূত মায়া। তোমার গন কালো চুল যখোন বাতাসে সংস্পর্শে আসে আমার শরীর জুডে এক অদ্ভুত স্নিগ্ধতা প্রেরন করে। কিন্তু আপসোস করা কথা এতো ভালোবাসার পরও তুমি আমায় ভালো বাসো নী।তোমার মায়ায় পডে আজ আমি ধ্বংসের শেষ সিমায়। আসলে আমি তাও তোামাকে দোস দী না। তুমি তো চিলে বাহানা মাত্র আসলে আমি জন্মই নিয়েচি ধ্বংস হওয়ার জন্য। তুমি আমায় যেমন বুলে গিয়ে দিব্যি চলাপেরা করো তার যাইতেও বেশি তোমায় ভালোবাসি।মায়াবতী যদি আমার সাদ্ধ থাকতো তাহলে বুক চিরে দেখিয়ে দিতাম তোমায়, পুরুষের ভালোবাসা।আসলে পুরুষের ভালোবাসা বোযার হ্মমতা নারী তোমার নেই। পুরুষ নারীর ভালোবাসায় পাগল হয় আর নারী সেই ভালো বাসা থেকেই মযা লয়। আমার ভালোবাসা নিসন্দেহে সন্দর চিলো প্রিয়োতমা তুমি তা দরে রাখতে পারো নী। তোমায় আমি যতোটা মূল্য দিতাম তার থেকেও অদিক গুন বেশী তুমি আমায় অবহেলা দিতে, কিন্তু অবুয আমি তোমার দেওয়া অবহেলায় ভালোবাসা খুজতাম। আমি যতোই বুযাই আমার মনরে পাগল মন তা কী আর বুযে যে তুমি আমায় কোন দিন বালোবাসো নী। তোমাকে ভালোবেসে আমি আমার পুরো জীবন দিতে রাজি আর নারী তুমি আমায় একটু ভালোবাসা দিতে পারলে না। তোমার সাথে আমার শত বছর কথা না হলেও প্রিয়োতমা তোমার প্রতি আমার অসীম ভালো বাসা বিন্দু মাত্রও কমবে না, অবশেষে আমি এটাই লিখবো যে ওহে প্রিয়োতমা আমার মতো এরুকুম ভালোবাসা তোমার জীবনেও আসুক তুমিও বুযো মায়ার যন্ত্রনা কী।