নতুন বছরের প্রথম সকাল। আতশবাজীর শব্দ বন্ধ হলেও থামছে না মেহেরিমার কাঁপন। মেয়ের কাঁপুনি দেখে ভয় কুঁকড়ে যাচ্ছে মা মেহেরুন। হাসপাতালে নিতে হবে মেহেরিমাকে। বাচ্চাকে নিয়ে বের হলেন মাসুদ। বাসার সামনে খালি ছাদে মৃত চড়ুই ছানা গুলো দেখে আঁতকে উঠেন মাসুদ। যাওয়ার পথে রাস্তার পাশে দেখেন পরে আছে আরও মৃত কাক, চিল, ফিঙ্গে আরও অনেক পাখি। হাসপাতালে ভর্তি করা হলো মেহেরিমাকে। ডাক্তার বিড়বিড় করে বললেন, “প্রতিবছর মানুষের সামান্য আনন্দে প্রাণ হারাচ্ছে অনেক শিশু”। মেহেরিমাকে পরীক্ষা করে দেখলেন তিনি। তার চাহনিতে কিছুটা আশ্বস্ত হল মাসুদ।