ঠিক করে বলো, তুমি কী জানো ? আমার সাথে এমন হচ্ছে কেনো ? তুমি কে ?
উত্তর দেয়ার বদলে মুচকি হাসলো দুলাল। সেই গায়ে কাঁটা দেয়া হাসি। এই হাসির অর্থ খুব সহজ, আমি সব জানি কিন্তু বলবো না, পারলে তুমি খুঁজে নাও।
ধীরে ধীরে দরজা খুলে রশিদ, ভেতরে তিনজন, সে মোমিন আর দুলাল। মোমিনের ল্যাপটপে ওরা তিনজনেই ঝর্ণা আর বটগাছের ছবি দেখতে ব্যস্ত। এখন কী হবে তা সে জানে। হলোও তাই। মোমিন প্রথম কথা বললো, ঠিক যেমন তখন বলেছিলো।
বাহিরে কী হাওয়া দিচ্ছে দেখেছেন!
হ্যাঁ, একদম শরীর ঠান্ডা হয়ে যায়, শহরে তো এমন ঠান্ডা... এরপর দুলাল আসবে ছিটকিরি আটকে দিতে। ঐতো আসছে সে। মিটিমিটি হাসছে সে, দরজা আটকানোর এক মুহূর্ত আগে হাসিটা তার সারা মুখে ছড়িয়ে পরে।
এটি একটি প্রিমিয়াম পোস্ট। পুরোটা পড়তে অনুগ্রহ করে পোস্টটি কেনার মাধ্যমে লেখককে সাপোর্ট করুন।