গল্প

রাখীর জীবন এবং তার দর্শন ছিলো একটি আলোকবর্তিকা, যা মরিয়মকে সত্যের পথে ফিরিয়ে এনেছে। "মানুষকে ভালোবাসাই জীবনের আসল সার্থকতা," এই মন্ত্রে দীক্ষিত হয়ে মরিয়ম জীবনের প্রতিটি মুহূর্তকে নতুনভাবে উপভোগ করতে শিখেছে।

একেকজন মানুষের কাছে একেকভাবে কষ্ট ধরা দেয়। কারো জন্য কষ্ট হলো প্রিয়জনের মৃত্যু, কারো জন্য দরিদ্রতা, আবার কারো জন্য সমাজের অবজ্ঞা। প্রত্যেকের কষ্টের গল্প ভিন্ন, কিন্তু সবাই এই অনুভূতির সঙ্গে পরিচিত।

রাত তেমন একটা হয়নি, কেবল নয়টা বাজে মাত্র। চারদিকে গাড়ির হর্ণ, মানুষের কোলাহল, হকারের চিৎকার শোনা যাচ্ছে, এইতো কিছুক্ষণ আগে রাতের একটি ট্রেন হোসহোস করে হুইসেল বাঁজিয়ে চলে গেলো ঢাকা ছেড়ে। পূর্ণিমার চাঁদ

ফরহাদ আগুনের মাঝে পুড়তে পুড়তে নির্ভয়ে চিৎকার করে বলতে চায় এ শিক্ষা ভূল তোমাদের। জ্যান্ত মানুষের চামড়া, চুল, হাড় পোড়ার শব্দের মাঝে সেই চিৎকার হারিয়ে যায়। ফরহাদ বুঝতে পারে বড় দেরি হয়ে গিয়েছে।

ভৌত সম্পদ বা বাইরের চমকে পাওয়া যায় না। বরং সুখ মানসিক শান্তি এবং কৃতজ্ঞতার উপর ভিত্তি করে। যারা নিজেদের জীবনের ছোট ছোট মুহূর্তগুলো উপভোগ করে, তারা জীবনের প্রকৃত সুখ খুঁজে পায়।