ফিকশন

ফুফাতো ভাইয়ের বিয়ে থেকে ঢাকায় ফিরে অন্যরকম অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয় আব্দুল্লাহ, যা তার মনকে বিষণ্ণ করে তোলে। এক অসুস্থ কবুতর আশ্রয় নেয় তাদের বাসার ছাঁদে একরকম বন্ধী হয়ে। ক্ষনিক পরে কবুতরটি ছাড়া পেয়ে গেলেও এই ধরায় আর তার থাকা হয়...

“আজ হালুয়া খুব ভালো হয়েছে।” তৃষা হেসে ফেললো। এই প্রথম আমানের মুখে সরাসরি কোনো ইতিবাচক কথা পেল। কিন্তু তারপরই মিস্টার আমান একটা স্থির কণ্ঠে বললেন, “কিন্তু… এসব করলে দাদি পড়ে কষ্ট পাবেন। তিনি আপনার মায়ায় পড়ে যাবেন।” এই বলে কিছু...

আবার বল খেলা হলে মেস লাইট এর আলোতে বাসা থেকে ২। ৩, কিলোমিটার দূরে যেতে হতো একদিন আমরা বন্ধুরা সবাই মিলে বিকেলে ফুটবল খেলা আয়োজন করি গ্রামের মাঠে।

তৃষা চিরদিনের জন্য চলে যাবে আরিয়ানের কাছে, ডিভোর্সের জন্য উকিলের সঙ্গে দেখা করতে হবে আজ। এই মেয়েটা এখনো তার সংসারে, তার পাশে, তার দাদির সেবায়— কিন্তু আর কিছুদিন পর এই ঘরেই থাকবে না। এই ভাবনাটাই আমানের বুকের ভেতর ছুরি হয়ে...

দুজনেই নিঃশব্দে তাকিয়ে আছে অন্ধকারের দিকে। কেউ কিছু বলছে না, কিন্তু ভেতরের অস্থিরতা আর বেদনা চারপাশে ছড়িয়ে পড়েছে। এই রাতটা যেন কারো জন্যই শান্তির না।