ফিকশন

হঠাৎই চারপাশে বাতাস বইতে শুরু করে। জমিদারের ছায়ামূর্তি শুভর সামনে উদ্ভাসিত হয়। তার চোখগুলো রক্তলাল।

দিনের পর দিন, অর্পিতা আরো বেশি অদ্ভুত আচরণ করতে লাগলেন। পূর্ণিমার রাত এলেই তার চোখ লাল হয়ে উঠত।

অনিকেত ধীরে ধীরে ট্রেনের ইঞ্জিন ঘরের দিকে এগোলেন। পথে তিনি প্রত্যেকটি কামরায় দেখলেন অদ্ভুত দৃশ্য।

এমন না যে, সে রাতেই প্রথম আজব অভিজ্ঞতা হয়েছিল আমার। অতীতের রাতগুলোতে-ও বহু বিদঘুটে অদ্ভুত জিনিস দেখতে পেয়েছি। কিন্তু এ রকম নিখাদ আতঙ্কের শিকার এর আগে আর হই নি। কী ছিল ওই চারকোণা দালানটিতে? কেনই-বা এরকম প্রচণ্ড ভয় গ্রাস করে...

সতীশ ঠাকুরদার গল্প 1 _বৃষ্টির পৈশাচিক ঘোড়া পর্ব বৃষ্টির পৈশাচিক ঘোড়ার সামনে প্রতিষ্ঠা করতে সতীশ ঠাকুরদা কি করবে