লেখক প্রোফাইল

MIZAN FARABI
  • স্ট্যাটাস অ্যাক্টিভ
  • মেম্বার হয়েছেন ১১ জুন ২০২৪
  • পোস্ট সংখ্যা ১৫
  • পোস্ট কিনেছেন ০
  • পোস্ট বিক্রি হয়েছে ০

MIZAN FARABI

কবি ও সাংবাদিক

চট্টগ্রাম জেলার মীরসরাইয়ে পাহাড় ও নদী ঘেরা গ্রামে দুনিয়ার আলো দেখান আমার পরম প্রিয় আম্মাজান নুর বেগম। আমার বাবা মরহুম কামাল উদ্দিন পেশায় ছিলেন বাংলাদেশ সরকারের বন বিভাগে কর্মরত। পাহাড়েই ঘর, ওই থেকে আমার পাহাড়ের জনপদে বেড়ে উঠার গল্প। কবিতা, গল্প, স্মৃতিকথা ও ভ্রমণ নিয়ে লিখতে আনন্দ পাই। বর্তমানে ডেইলি স্টার সেন্টারে আবুল মনসুর আহমদ স্মৃতি পরিষদে গবেষণা সহযোগী হিসেবে কাজ করছি। অবসরে বই পড়ি, আনন্দে ঘুরে বেড়াই।

নির্বাচিত পোস্টস

সব পোস্ট

এই ফাগুনে

এই ফাগুনে লাল হলো যে আন্দোলনের মাঠ কৃষ্ণচূড়ার পাতায় পাতায় ভাষার হলো পাঠ ভাষার পাঠে, দিল কপাটে, কাঁপন এলে ঠিক...

ভালো থেকো

ছেড়ে গেলে এ শহর আসবো না ফিরে অভিযোগও রাখবো না তোমাকে ঘিরে

এখানে শেয়ালমুখী ফুল হয়ে ফুটে আছো

সকালে চা খেতে বসে বইয়ের তাকে চোখ পড়লো কামু ভাইয়ের "এখানে শিয়ালমুখী হয়ে ফুটে আছো" বইটার দিকে। পড়তে পড়তে নানান...

বৈশাখের রোদ মাখা ঘোর

তারপর, তারপর— মাঠ, সোনালি ধানের ক্ষেত চোখের সামনে হারিয়ে যাওয়া পুকুর আর নদী পাল তোলা নৌকা, সারি সারি গরুর গাড়ি।

আমার কৈশরে হুমায়ূন

আমরা থাকি অচিনপুরে যার সবটা আমাদের চেনা হয় না। এই না চেনার জগতে থাকার সময় ফুরিয়ে এলেও আবারো পাড়ি জমাই...

নাম ছিলো না জানা

ডাহুক পাখির মতো মেয়ে আসতো ফিরে যদি আমি তোমার হতাম না হয় বয়ে চলা নদী।

তারপর— বসন্ত

তারপর— প্রানের সাথে প্রাণ আসে কার ঘ্রাণ; আসে ফুল নাকি বসন্ত আবছায় কুয়াশার মত কে কথা কয়? অনেক কথা বলেছি...

লেখা এবং দেখায়ঃ ভিতর-বাহিরের মুজতবা আলী

সৈয়দ মুজতবা আলী ছিলেন রবীন্দ্রনাথের সান্নিধ্যেও। শান্তিনিকেতনে তার যাতায়াত ছিল চোখে পড়ার মতো। শান্তিনিকেতনে তিনি পেয়েছেন জাতীয়তার পাঠ। দেখেছেন হিন্দু-মুসলিম...

তুমি নেই জেনেও

তুমি নেই জেনে আমি ভালো আছি বেশ ভালোই কাটছে আমার দিনকাল।

নজরুল

সকাল বেলার পাখি জিঞ্জিরেও লিখেছিলে তুমি, এনেছিলে স্বাধীনতা-স্বাধীন এক জন্মভূমি। সৃষ্টি সুখের উল্লাসে কাঁপা প্রিয় কবি নজরুল, ভুলবনা আর আমরা...

পুবের পাহাড়

বুনোফুলের মাতাল গন্ধ। উড়ে যাওয়া মৌমাছি। ফুলের গা ছুঁয়ে পানি পড়ছে। মেঘ ও বৃষ্টি নেই। থমথমে এমন এক বিকেলের ঘোর।...

সুর

দুঃখেরো অধিক যে সুর তা বাজে আমার হৃদয়ে এর চেয়ে করুণ কী সুর আছে বাঁশির!

আম্মা

পাহাড়ের একলা বাড়ি, বাহিরের চাঁদের আলো ঠিকরে পড়ছে জানালায়। আম্মার চেহারাটা চাঁদটার মতো ঘরটারে যেন আলো দিয়া রাখছে। বহুদিন পর...

নিটোল মায়া

হলদে রোদে— ক্লান্ত চোখ ধূসরও পথরেখা হারায় মলিন হল তবু মুখখানি যেই দিকে যায়, তার মুখ ভেসে ওঠে নিটোল মায়ায়।

জলে জোয়ারে

জলে থাকা পাখি, ডাহুক আর ডাহুকী; জলের কিনার বেয়ে নেমে এলো পানকৌড়ি।