Subtotal
0 ৳
Shipping and taxes calculated at checkout.
or Continue Shopping →
শত মৃত মাছেদের মিছিল কীর্তনখোলা-যমুনা-পদ্মায়। ফরমালিন দেয়া লাশ দেখি ঢাকার রাস্তায়। স্লিভলেস সময়ের দামে বেঁচে দেয়া সত্য সময়। বাজারের ব্যাগে...
বেঁচে থাকা মানেই জীবিত নয়; অনেক মৃতরা আজও সঞ্চারিত হয় সময়ের মান সেখানে শূন্য।
হা’ এ জীবন! মুড়ির মতন!! করো মুখে পরলেই’ মড় মড় করে ভাঙ্গে। অথচ আমি! তা'ও আবার!! মচমচে ঝালমুড়ি।
তোমাকে নিয়ে এতদূর হেঁটেছিলাম! আমার মৃত্যুর পর তুমি শূন্যতা বোধ করতে পারো।
আর এমনি করেই বাইরের এই পূর্ণ চাঁদ, চাঁদের সেই মায়াবী জ্যোৎস্না শূন্য ও অসহায় হয়ে পড়ে থাকে তাদের সেই ছোট্ট...
লিখতে পারি বলে আজও বোবা – ভিতর - বাহির, আজও বিস্তর ব্যবধান।
১. কৃষ্ণচূড়ার কাছে চোখ চাইলাম' আগুন চোখ! ফিরিয়ে দিলো। পাহাড়ের কাছে' কঠিন হৃদয়! সে'ও ফিরিয়ে দিলো।
(আমি জানতাম আকাশ নোয়া তোমার ঘাটেই) সখ্যতা গড়ে ওঠা রাত আর বকুল- জবা’র পসরা আঙিনা ও তোমার পুরনো সময়- আমারও...
লিখার রং, জল! জল চুরী গেছে – মেঘ' তুমি অকারণে বৃষ্টি ঝড়াও শূন্য শ্মাশানে।
ক্ষত বিক্ষত বিদ্রোহ শত মানবতা লঙ্ঘন পেলেস্টাইন সিরিয়া জুড়ে বৈধ্য মার্কিন আগ্রাসন। ধৃত স্বাধীকার প্রহসনে মৃত বেচে থাকা দূর্জন। তবুও...
বরফ গলা নদীর মত চোখ থেকে জল ঝরে পড়ে। দুঃখগুলো নদী হয়ে বয়েই চলে দক্ষিণে।
আসমানে চাও তয় আমাগো দেখবা তোমাগো চোখ আমাগোরে আসমানেই খোঁজে! শীত-বৃষ্টি-ঝড় সবি তো আসে ঐ আসমান থাইক্যা কি দিয়া ভোলাবা...
চড়ে নৌকায় দিতেই হবে ভোট রাস্তাগুলি সবই নদী হোক।
বড় হয়ে গেলে পরে হাফ প্যান্ট থেকে ফুল প্যান্ট দেশের ভাষায় কথা বলা শেষে বিদেশি একসেন্ট।
মেঘ খেলে যায় ধুলো-মাটি ওড়ায় বাতাশ সবুজ মাঠে ছন্দ তুলে বৃষ্টি ঝরায় আকাশ।
পরাণ পাখি, পরাণ পাখি নদীর ধারে, একলা বসে কাঁদছ কী! গল্প শোনাই, আকাশ বুকে কান পাতো; হাতটা বাড়াও, হাতের উপর...
বলি দেয়া উটের পিঠ বেয়ে নেমে গেল আগামীর আলো হাতে - রাতের মিছিল। প্রতিভাত রাঙা সকাল; জন্ম দেবে অন্তঃসত্ত্বা সূর্যোদয়।