Subtotal
0 ৳
Shipping and taxes calculated at checkout.
or Continue Shopping →
0 points to LEVEL 1
বন্ধু যাই অপরাধী আমি নই—তবে ভাবো যদি অপরাধী মানি বিধিলিখন, ধন্য তবে ধিক্কারের বাণী যদি পাই আবার জন্ম যদি সত্যি...
হৃদ্য বিছানায় শোয়ে কাঁদছে আর ভাবছে তার জন্মকথা। আজ প্রথমবার শুনেছে সে তার জন্মের কাহিনী। চোখের পানি তার কে রোধ...
আকাশে ঠেকাও হে ওই নিবেদিত মস্তক পরোপকারে যে নিজেকে উৎসর্গ করেছে। অনিষ্টের অদৃষ্টে লাগাও তুমি নমনতিলক সরল ও সুন্দরের পথ...
বিশ্বসৃষ্টির স্রষ্টা তুমিই এক জন তোমার পায়ে মাথা নত সর্বক্ষণ। বলে অনেকে তুমি নাকি নেই বুঝি না বলে তারা কোন...
কে তুমি? কখনো আমায় নিমজ্জন কর দুঃখের অকূল সমুদ্র্রে। কে তুমি? কখনো আবার ভাসাও তবে সুখের আনন্দ-জোয়ারে॥
হৃদয়ের কাতারে নাম যার শীর্ষ জয় করতে পারে সে পুরো বিশ্ব ক্ষণে ক্ষণে বুঝছি বুঝে বুঝে বোঝাই কারে কাজের কথাটি...
আমি চাই না গো রব আসমানে স্থান আমার অন্তরে রাখুন মাটিমাতৃর টান। করতে পারি দুর্ভোগ-দুর্ভিক্ষ দেশের গপ দেখতে পারি উপবাসী...
কী করলাম—করছি কী ভাবছি বসে তা জগতে কি আসা কেবল খেয়েদেয়ে যাওয়া।
আমি বুঝি না কোনটে আবেদ কোথা প্রভেদ ঈশ্বর প্রভু আল্লাহ খোদা গড ভগবান। আমি জানি না উঁচুনিচু কী ভেদ জাতীয়...
মহাত্মারা কেমন ছিলেন কে কেমনি মহৎ কত হয়তো আমার পিতার মতো। চলে-বলে কেমন ছিলেন কে কেমনি নম্রনত হয়তো আমার পিতার...
অপরাধ যদি করে থাকি প্রভু বলতে পারি নে হয়নি দোষ। মানুষ হয়ে জন্মেছি বলে কভু বলতে পারি চলেছি বেহুঁশ॥
দেখছে বিশ্ব আজ নিঃস্বদের খেলা দেখছে মানবতা কী রূপরঙে উজালা এঘর জ্বললে ওঘর বাঁচে কেমন করি সহজ কথাটা ভাবে কে—কার...
কাছের রত্ন তুচ্ছ লাগে সর্বদা দূরের পাথর রত্নচেয়ে দামি সদা। বাইরের অপূর্বতায় মুগ্ধ হই সবে অন্তরের স্নিগ্ধতা বুঝি কে কবে...
না না না—বিধি, তুমি আছ রক্ষার্থে ঠিক আমি যে চোখবুজে আছি সেটাই বেঠিক! হলাম না যদি অগ্রসর কেমনে তুমি দেবে...
স্ত্রী সন্তানসন্ততি মাতাপিতা আপন—কী আপন কতই স্নেহবন্ধনে বেঁধে রেখেছি সারাক্ষণ! রাজা আমি—কাল ভিক্ষুক একে একে ফিরাবে মুখ পারের ঘাটে কেউ...
ঈশ্বরে অস্বীকার—কে হে নিরীশ্বরবাদ তুমি কি গো নও সৃষ্টির সেরা আবাদ? দেখ তোমার অবয়বে চিহ্ন আছে কি না তবে মানো...
এখানে লাঞ্ছিত কারা—ওখানে সার্থক বুভুক্ষু বুঝে না প্রভু ভালোমন্দের ফরক উপোসির কাছে বেকার মঙ্গলজয় করুণাময়! তোমার কারুণ্যে ডুবে আছি নিশ্চয়॥
৮০ মা, আমার কপালে লাগাও শুভ্রতিলক মনের সমস্ত কালিমা দূর হোক নিমেষে। মা, আমায় দোয়া কর দিব্য হোক চোখ সব...
বিধি, শোনাও না আর ঘাসের কান্না বলতে চেয়েও অনেক কিছু পারি না। করতে চাই না আর শান্তির কলরব সত্যকথা বলার...
স্রষ্টা! তুমি যদি সৃষ্টি কর আমায় না না—আমার কোনো সন্দেহ নাই। তবে? মনে কেন জানি ভাবায় অনেক কথা শুনি তাই॥...
আমি জানি না আরাধনা না জানি কোনো প্রার্থনা তুমি তো জানো অন্তরের খবর। আমি বলতে চাই এক বলে ফেলি আরেক...
বাবার কোলে নিরাপদ নয় না মায়ের কোলে আপদহীন আজকের শিশু! এরচে জগতে আর কী হয় সুরক্ষিত স্থান সন্তানসন্ততির বল হে...
তোমাকে এমন করে কেন চাহে মন, জানি না জানি না জানে মন। আমাকে কেমন করে করলে তুমি পাগল, দিওয়ানা দিওয়ানা...
তোমাদের মাঝে এসেছিল পথিক এক পথহারা, পুরো দিন তোমাদের পাশে থেকে পেল না সাড়া! চলে গেল মুসাফির পথহারা॥
‘কুন ফায়া কুন’ ফায়া কুন কুন ফায়া কুন। অতুলুন আল্লাহ তুমি ও তোমার বানানোন কত যে অতুলুন। কুন ফায়া কুন॥
আমার জীবনের গল্প যা সাজালে ভালো—অতি অল্প। আমার অভিযোগ? না, নেই মোটেও ধন্য আমি ধন্য জিন-ফেরেশতা করনি কোনো, মানুষ বলেই...
জীবনে একবিন্দু সুখ উপলব্ধি করতে পারিনি! তবু আমি সুখে আছি। সুখ যদিওবা আমাকে আপন বলেই মানেনি কী, শান্তিও নেই কাছাকাছি?...
ধন্য মা ধন্য জন্মেছি এজন্য তোমার আঁচলে বঙ্গভূমির কোলে। পূর্ণ তা পূর্ণ অপরূপরূপে সম্পূর্ণ পেয়েছি আলোঝলমলে বঙ্গভূমির কোলে॥
আবার পৃথিবীতে আসার বড়ই ইচ্ছে হচ্ছে প্রভু, ‘আসার কোনো সুযোগ নেই’ তা তো জানি সবও। তবে দেখে এদের কাণ্ডকারখানা মনে...
অই আসমান তাকে ছুঁতে দাও যে মানুষের মন ছুঁতে পারবে, এই জমিনে তাকেই ঐশ্বর্য দাও যে পৃথিবীর উপকারে আসবে।
প্রতিটি মুহূর্তে কাঁদছে মন আমারি কেমনে যাই এই মায়ার বাড়ি ছাড়ি! প্রিয়জনদের মাঝে কত ওঠাবসা প্রিয়জনদের সাথে কত হাসিঠাট্টা, কেমনে...
‘চা’ চাইব না লাসভেগাসের জিন্দেগি দিলেও খুশি চট্টেশ্বরীর নিরিবিলি বাড়ি, না দিলেও ভালো—কোনো দুঃখ নেই তোমার আনন্দে আমার আনন্দ— কিছু...
কিছু কিছু কথা—কিছু কিছু সুখ কিছু কিছু দুঃখ ভুলে না বুক, কিছু কিছু আশা পূরণ হয় না জীবনে কিছু কিছু...
আমার মনে বড় এ আফসোস— ভালোবেসেছি প্রাণ উজাড় করে তোমারে এ আমার দোষ!।
প্রায়— প্রায়ই বছর দশেক পরে তার সাথে হলো দেখা সমুদ্রতীরে। সেই হাসিমুখ সেই ভালোবাসিচোখ সেই হাঁটাচলা, সে আগের মতোই রয়ে...
শরৎ এসেছে সাজিয়ে দিয়েছে রাঙিয়ে গিয়েছে নানান ফুলে এ ধরণি। আকাশে ভেসেছে শুভ্রতা হেসেছে ফুলে ফুলে গাঁথি চল প্রেমের মালাখানি॥
আমার কপালের মতো কপাল কারও লেখনি তো প্রভু আর? মনে মনে হাসতে না হয় আমার মতো কপালের লেখা দেখে তার!।...
খুঁজে পেলেও পেতে পারো আমি বলছি না মানুষ নেই পৃথিবীতে সবাই তো মানুষের রূপেই আসে এসেও কারও রূপ পালটে পশুতে। ...
অনেক করে চেয়েছি তোমারে বলি বলিও পারিনি বলতে আর। তুমি বুঝেও ছিলে ভান করে আমি বুঝিনি একবারও ছলনা তোমার!
চলে যেতে বলছ—চলে যাব থাকব না আর এই শহরে এই শহর কেন তবে আর চলে যাব এ পৃথিবীও ছেড়ে॥
মৃত্যুর রূপ হয়তো এভাবে কেউ দেখেনি নিজের মৃত্যুর খবর নিজেই পড়ছি ভা ব ছি আজ থেকে কিবা এক-দুই হাজার বছর...
হাজার বছর পরে হয়তো আবার দেখা পাবে আমার এ করুণার বাসভূমে হয়তো আর আসব না ফিরে এ বাংলার লোকালয় তখন...
ঘুমিয়ে গেছ বিশ্ববিবেক তুমি? আমার চোখে ঘুম নেই—ঘুমাতে পারছি নে আমি! ঘুমালে কানে আসে চিৎকার— মৃত্যুকূপের আর্তনাদ ‘বাঁচাও আল্লাহ’ ধ্বনি...
আমাকে হয়তো দেখতে পাবে তুমি আবার—পাবে না— বৈরৎ বেইজিং বার্লিন বুখারেস্ট বেগাওয়ান বার্ন মানামা মস্কো মস্কাট ওয়াশিংটন সিউল সিডনি প্যারিস ...
আমাকে নির্বাসন দাও তা হলে দাও স্বর্গের সেই বাসস্থান সেই মধুময়ীরাত মুগ্ধপ্রভাত নিঝুমদুপুর সন্ধ্যার স্নিগ্ধতা নির্ভয়ে ফিরছে পথিক বাড়ি—নীড়ে ফিরছে ...
তোমার স্মরণে লক্ষ বছর ধরে কাঁদছে—কাঁদবে এ সমাধি কালো সিন্দুকে বন্দি আমার জীবনী হাজার পৃষ্ঠার চিঠিতে।
বোবাবিদ্যায় তুমি যতই সুদক্ষ ও মাহির পাখিদের ভাষা আমিও কম বুঝি না পেছনে না দেখে যে বলতে পারে পরিষ্কার মনে...
এপারে আমার কণ্ঠ ক্ষীণ ওপার থেকে তুমি কেন পারো না দিতে মিলনের সবল হাতছানি
একদিন হয়তো এমন দিন আসবে সাধারণের পথচলা হবে কঠিন পৃথিবী ছেঁয়ে যাবে যত বকধার্মিক—
ভয়ঙ্কর ভয়ে আছি মরার আগে ভয়ে মরছি ভয়কে জয় করা চাই? হারামও না—পারব না—পারবে না বিষে আর ভেজালে ভরে গেছে...
ওমুখের হাসি ওচোখের চাহনি প্রাণ নেয় বিনা খঞ্জরের আঘাতে রক্ত ঝরায় হাসিতে চাহাতে হাতাড়ায় উড়ন্তপথিক মহাশূন্যে স্বর্গসুন্দরী মদিরা পান করায়...
যে চলে যায় ফিরে আসে না আমি আজও আছি বলে অবহেলা জানতাম যদি এখানে তোমার স্বর্গ বেদরকার নরকের সাধ্য কি...
সরকারের পতন কোনো বড় বিষয়ও নয় এবং লজ্জার বিষয়ও নয়। এটা একটা সচরাচর বিষয়। একেকটি সরকার-পতনে থাকে একেকটি সরকারের জন্যে...
ভাঙছে... আমার জানালার কাঁচ ভেঙে রোদ্দুরটা হাসছে ভাঙনের মহোৎসব চলছে
রহস্য কী? বুকে বেঁধে রাখো তোমার তামার পয়সা হরহর করে বিকছে দেখ—সোনার ডিম হায় আল্লাহ্! গেল না আমার কপালের দুখ...
আমি আছি থাকব না হয়তো বহু দিন কিবা আছি ওই ধূসর সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসছে ঘন্টা বাজছে ছুটির দিনশেষে যেরূপ নীড়ে...
আমি এখন পিপীলিকার মাঝে থাকি উল্লাসে পথহারা পাখিদের সাথে কাঁদি নীরবে আমার ঠিকানা খুঁজে পাবে না কোনো সীমান্তে দাউদাউ চিতায়...
সারা দিন পানিতে ভাসতে স্বাদ নেই তুমি পেলেও পেতে পারো ‘টুপটাপ’ ‘টুপটাপ’ শব্দ কানের কাছে আর কত এবার অন্যজীবন কামনা...
বলব না আর কোনো সংজ্ঞাদানের কথা গাইব না আর কোনো রক্তক্ষরণের গান শুনব না আর কোনো হৃদয়ক্ষতের সংলাপ লিখব না...
চোখের অশ্রু দেখা যায় দেখা যায় না মনের কাঁদন আকাশের বুকে যা আছে দেখা যায় স্পষ্ট তবে পিঠে কত আঘাতের...
ভাইয়ের বন্ধনের চেয়ে বড় কোনো বন্ধন নেই স্বার্থে বোঝা যায় ভাইয়ের বন্ধন কী—কত প্রকার ভুলের থেকে শিক্ষা নিলে শিক্ষিত হওয়া...
সব বেদনা ভুলে বাকি জীবনটা কাটাতে চেয়েছিলাম... হঠাৎ ‘সান্ত্বনা’ চলে গেল পৃথিবী ছেড়ে আমি বিমর্ষ—রয়ে গেলাম নিরানন্দের কৃষ্ণকুটিরে
কয়লাকে যদিওবা হীরক বানাও তুমি আমি তো কয়লাও ছিলাম না মোটেই আশ্চর্য তোমার কারবার— তোমাকে নমস্কার
এও মানুষ ওও মানুষ পার্থক্য কেবল মন ও মস্তিষ্কের— বিদ্যালয়, সকলকে মানুষ বানাতে পারো পারো না বানাতে সকলের মন বিদ্যালয়!
এই নগর ঢেকে গেছে কুয়াশার মতো ধূসর আঁধার-অন্ধকারে জানালাটা খুললে দেখছি না আর ঝলমলে স্নিগ্ধ আলোর সকাল সোনালি রোদ পোহাতে...
হৃদয়ক্ষরণের রক্ত আমার টকটকে লাল—বইছে জলের মতো বাঁধভাঙা খাল ঠোঁটে ভেজা খামে পাঠালাম ভালোবাসার শব্দ প্রেয়সী পেল তাতে মদের গন্ধ!
বোকাদের সভায় এক জ্ঞানীর আগমন হিতোপদেশ দিয়ে চলল আশিটা বছর সভা ভাঙলে জ্ঞানীকে পায় বড় বোকাদের একজন
জীবন এক মহাকাব্য—হাজার কবিতা পুরে জীবনের গল্প লিখা হলেও তবু বাকি থাকবে আমি কোনো কবিটবি নই কবিরা কঙ্কালে খুঁজে পায়...
একজন অন্ধ যেমন আরেকজন অন্ধকে পথ দেখাতে পারে না তদ্রূপ একজন অজ্ঞ আরেকজন অজ্ঞকে জ্ঞান দিতে পারে না। রাষ্ট্রপরিচালনা আমাদের...
অন্যায়কে যারা অন্যায় বলে না তারা কোন বিবেকসম্পন্ন মানুষ? তাদের কাছে জাতি ভালো কী আশা করতে পারে? হাসিনার ওপর ক্ষুব্ধ...
ভাগ্যের নির্মম পরিহাস নিজদেহ যখন করে বিদ্রোহ মেনে নিতে হয় সব হার রাজার রাজা মনে করা ভুল মশকের কামড়ে হয়...
সত্যিই কোনো কোনো বুকের ধন হয় পিঠের আঘাত সত্যিই হয়? না, থাক... দুহাতে মুখটা চেপে ধরলাম এবার আমার মৃত্যুতে অনেকে...
দুনিয়ার সম্পদ অর্জনে তৃষ্ণাতুর মন অতৃপ্ত রাখলে দৌড়ের বাজারে জিজ্ঞাসিল সমাধি—উত্তর কী?
আমার কণ্ঠস্বর এতই কি পরিবর্তনশীল? মনে হচ্ছে? ধাপে ধাপে ধাবিত কৈলাসপর্বতে পরিণত ভূতের কণ্ঠস্বরে? ভালোই হলো চিনতে পারোনি তবে এত...
ডানহাতে দেখালে জিন্দেগির আশ্রম বামহাতের আস্তিনে লুকিয়ে রাখলে ছুরি কী আপনালি দেখিয়ে বুকে নিলে দ্বিধা করলে না পিঠে মারতে আমার!
হোমার গ্যেটে শেক্সপিয়র মিল্টন তলস্তয় সাদি রুমি হাফিজ খৈয়াম গালিব ইকবাল তুলসি মধু রবীন্দ্র নজরুল জসিম জীবনানন্দ প্রমুখ তাঁদের আত্মার...
নামি মানুষের মৃত্যু নেই গরিব মরুক গে অপঘাতে এ মরণের শোক কি আর
ধর্ম হোক অথবা মতবাদ যে-কোনো অবলম্বনে একটা গতি আছে গতি নেই একমাত্র নাস্তিক্যবাদের জীবনে স্রষ্টা আছে বলে সৃষ্টি সুন্দর—মানুষ আসলেই...
দেয়ালে টাঙানো বাড়িটি একটি বিলীন হওয়া গ্রামের শোক আমাদের মোনালিসা সম্পদ শিল্পীর রংতুলিতে আঁকা মনোহর ছবি
মৃত্যুর আগে মৃত্যুর ভয়ংকর বীভৎস চেহারা দেখেছে তোফাজ্জল ভাত খাওয়ার আগমুহূর্ত পর্যন্ত সে জানত না মৃত্যুর রূপ কী জঘন্য
দুর্বল জায়গায় আঘাত করা একশ্রেণির মানুষের দুর্বলতা আদতে তারা মানুষ হতে পারেনি
একদিন ফেকাসে হবে এই দিন রূপরং-যৌবন হারিয়ে যাবে অতল গহ্বরের অসীম অন্ধকারে
আমার মৃত্যুযাত্রায় শরিক হয়েছ তুমি... ভেবে দেখ তোমাদের কী ভূমিকা ছিল আমার জীবনে? তোমাদের দেয়া দান রেখে এসেছি তোমাদের জন্যে...
যেই প্রতিদান দিলে তোমরা আমায় মরার পরেও হয়তো ভুলা যাবে না কোনো দিন তোমরা ভুলে গেলেও সেই প্রতিদানের কথা আমি...
আপন আপন আর আপন আপনের মধ্যেই দেখা পাবে বেগানার কত রং— স্বার্থ হাসিলে জানপ্রাণ দিতেছে বের করে স্বার্থশেষে জানের রূপ...
মূর্তিভাঙা নিয়ে একদিন ফেইসবুকে এক লেখক ভদ্রলোকের একটি পোস্ট দেখলাম। ভদ্রলোক যা লিখেছেন সেটা অযৌক্তিক না।
‘কপাল’ ‘কপাল’ করে বনেজঙ্গলে ঘুরলে কপাল প্রসন্ন হয় না। কপাল ভালো হয় বুদ্ধির জোরে। টাকার বস্তা আসমান থেকে নেমে আসে...
বিচারের কাঠগড়ায় যদি আমি একরত্তি দোষী হই মুক্তির মঞ্চে দাঁড়িয়ে ফাঁসির ফরিয়াদ জানানো আমার কর্তব্য কার থেকে কারও শত ব্যবধান...
বৃষ্টির কাছে আমরা আজীবন ঋণী প্লাবনে প্লাবনে ধুয়ে দেয় পৃথিবীর গ্লানি
এ নদীপাড়ের ঠিকানা—মর্ত্যবাসের জিন্দেগি ধীরে ধীরে মিলিয়ে যাবে কোন দিগন্তে একদিন! জলবায়ুর প্রভাবে হারিয়ে যেতে বসেছি আমরা? আমাদের হারানো গতি...